1912 সালের 12. ই সেপ্টেম্বর বোম্বাই এর এক পা র্সি পরিবার জন্ম গ্রহণ করেন ফিরোজ জাহাঙ্গীর ...যার সঙ্গে ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বিবাহ হয়েছিল
এলাহাবাদে ফিরোজের সঙ্গে প্রথম ইন্দিরা গান্ধীর দেখা হয় ...সেখানে ইন্দিরা এবং তাঁর মা কমলার সঙ্গে ফিরোজের ভালো স ম্প র্ক গড়ে ওঠে ....তখন ইন্দিরার বয়স ছিল মাত্র 16 বছর ....ফিরোজ ইন্দিরা কে প্রেম নিবেদন করেন ..কিন্তু কমলা গান্ধী সেই প্রেম নিবেদন খারিজ করে দেন ....1936 সালে কমলা গান্ধী মারা যাবার পর ইন্দিরা একা হয়ে পড়ে ....জহরলাল তখন ইন্দিরা কে বিদেশে পড়াশোনা জন্য পাঠিয়ে দেন ...কিন্তু বিদেশ থেকে জহরলালের কাছে একের পর এক চিঠি আসতে থাকে তাতে লেখা বাবা আমি ফিরোজ কে ভালবাসি .....জহরলাল এতে কিছুটা হতাশ হন ...কারণ পাত্র একজন পারসিক .....আর এই বিবাহ হলে খবরের কাগজে নানা কথা লেখা হতে পারে ...তাই কোনো উপায় না দেখে জহরলাল মহা ত্মা গান্ধীর কাছে যান .....গান্ধীজি তখন সব কথা শুনে ফিরোজ কে দত্তক নেন নিজের পুত্র হিসাবে ....যার ফলস্বরূপ ফিরোজ জাহাঙ্গীর হয়ে যায় ফিরোজ গান্ধী .তারপর ইন্দিরা গান্ধীর বিবাহ হয় ফিরোজ গান্ধীর সঙ্গে .....সেই সূত্র থেকেই নেহেরু পরিবার গান্ধী পরিবার হিসাবে পরিচিতি পায়
এলাহাবাদে ফিরোজের সঙ্গে প্রথম ইন্দিরা গান্ধীর দেখা হয় ...সেখানে ইন্দিরা এবং তাঁর মা কমলার সঙ্গে ফিরোজের ভালো স ম্প র্ক গড়ে ওঠে ....তখন ইন্দিরার বয়স ছিল মাত্র 16 বছর ....ফিরোজ ইন্দিরা কে প্রেম নিবেদন করেন ..কিন্তু কমলা গান্ধী সেই প্রেম নিবেদন খারিজ করে দেন ....1936 সালে কমলা গান্ধী মারা যাবার পর ইন্দিরা একা হয়ে পড়ে ....জহরলাল তখন ইন্দিরা কে বিদেশে পড়াশোনা জন্য পাঠিয়ে দেন ...কিন্তু বিদেশ থেকে জহরলালের কাছে একের পর এক চিঠি আসতে থাকে তাতে লেখা বাবা আমি ফিরোজ কে ভালবাসি .....জহরলাল এতে কিছুটা হতাশ হন ...কারণ পাত্র একজন পারসিক .....আর এই বিবাহ হলে খবরের কাগজে নানা কথা লেখা হতে পারে ...তাই কোনো উপায় না দেখে জহরলাল মহা ত্মা গান্ধীর কাছে যান .....গান্ধীজি তখন সব কথা শুনে ফিরোজ কে দত্তক নেন নিজের পুত্র হিসাবে ....যার ফলস্বরূপ ফিরোজ জাহাঙ্গীর হয়ে যায় ফিরোজ গান্ধী .তারপর ইন্দিরা গান্ধীর বিবাহ হয় ফিরোজ গান্ধীর সঙ্গে .....সেই সূত্র থেকেই নেহেরু পরিবার গান্ধী পরিবার হিসাবে পরিচিতি পায়
No comments:
Post a Comment